৫ই সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়ার ঐতিহাসিক সম্মুখ যুদ্ধ দিবস উপলক্ষে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের আয়োজনে দূর্বাচারায় মুক্তিযুদ্ধ সৃতিস্তম্ভ রক্তঋন-১ কুষ্টিয়া প্রাঙ্গনে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে উজানগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঐতিহাসিক সম্মুখ যুদ্ধের সেকেন্ড ইন কমান্ড,কুষ্টিয়া জেলা মুজিব বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নৃশংস হত্যার প্রতিবাদ গড়ে তোলার কারনে কুষ্টিয়া জেলার প্রথম আটক ও কারাবরণকারী, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক ও কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা আলহাজ্ব জাহিদ হোসেন জাফর।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামীলীগ নেতা নাসির উদ্দিন মৃধা,কুমারখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক কৃষি বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা চাষী আব্দুর রহমান,উজানগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমান, চাপড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সুরুজ,চাপড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু বক্কর, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সাবেক উপ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার তুহিন হোসাইন, কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাফিজ মাহমুদ ফরায়েজী সহ রনাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে সম্মুখ যুদ্ধে নিহত শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম দিল এর ৫৩ তম স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর উপজেলার জিয়ারখী ইউনিয়নের কমলাপুরে কবরস্থানে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম দিল এর কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পণ ও মোনজাত শেষে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম দিল স্মৃতি সংসদ,গোপালপুরের আয়োজনে ৫৩ তম স্মরণসভায় স্মৃতি সংসদের সভাপতি জোয়াদুর রহিমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ঐতিহাসিক বংশীতলার সম্মুখ যুদ্ধের সেকেন্ড ইন কমান্ড, কুষ্টিয়া জেলা মুজিব বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার,বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ গড়ে তোলায় কুষ্টিয়া জেলার প্রথম আটক ও কারাবরণকারী নেতা, কুষ্টিয়ার বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব জাহিদ হোসেন জাফর।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ডাঃএ এফ এম আমিনুল হক রতন,সম্মুখ যুদ্ধের যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ,যু্দ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা পলাশ স্যানাল,জিয়ারখী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শাহজাহান আলী বিশ্বাস, উজানগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব হামিদুর রহমান,কুমারখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক কৃষি বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা চাষী আব্দুর রহমান,
চাপড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সুরুজ, চাপড়া ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু বক্কর,বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সাবেক উপ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক তুহিন হোসাইন, কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাফিজ মাহমুদ ফরায়েজী প্রমূখ।
উল্লেখ্য কুষ্টিয়ার ঐতিহাসিক বংশীতলার সম্মুখ যুদ্ধ দিবস উপলক্ষে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে দোয়া ও স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত
৫ই সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়ার ঐতিহাসিক সম্মুখ যুদ্ধ দিবস উপলক্ষে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের আয়োজনে দূর্বাচারায় মুক্তিযুদ্ধ সৃতিস্তম্ভ রক্তঋন-১ কুষ্টিয়া প্রাঙ্গনে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অন্যদিকে সম্মুখ যুদ্ধে নিহত শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম দিল এর ৫৩ তম স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর উপজেলার জিয়ারখী ইউনিয়নের কমলাপুরে কবরস্থানে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম দিল এর কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পণ ও মোনজাত শেষে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম দিল স্মৃতি সংসদ,গোপালপুরের আয়োজনে ৫৩ তম স্মরণসভায় স্মৃতি সংসদের সভাপতি জোয়াদুর রহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নিহত বীর শহীদদের আত্নার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও নিহত বীর যোদ্ধা খোরশেদ আলম দীল এর ৫৩ তম প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভা উভয় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ঐতিহাসিক বংশীতলার সম্মুখ যুদ্ধের সেকেন্ড ইন কমান্ড, কুষ্টিয়া জেলা মুজিব বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার,বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ গড়ে তোলায় কুষ্টিয়া জেলার প্রথম আটক ও কারাবরণকারী নেতা, কুষ্টিয়ার বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব জাহিদ হোসেন জাফর।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ডাঃএ এফ এম আমিনুল হক রতন,সম্মুখ যুদ্ধের যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ,যু্দ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা পলাশ স্যানাল, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন মৃধা, জিয়ারখী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শাহজাহান আলী বিশ্বাস, উজানগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব হামিদুর রহমান,কুমারখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক কৃষি বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা চাষী আব্দুর রহমান,
চাপড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সুরুজ, চাপড়া ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু বক্কর,বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সাবেক উপ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক তুহিন হোসাইন, কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাফিজ মাহমুদ ফরায়েজী প্রমূখ।
উল্লেখ্য মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বীরত্বে গাঁথা এক ইতিহাসের দিন আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে কুষ্টিয়ার সদর উপজেলার বংশীতলায় পাকবাহিনীর সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখ যুদ্ধ সংঘঠিত হয়। জীবনের মায়া ত্যাগ করে মা মাটি ও দেশের মানুষকে সেদিন মুক্ত করতে কুষ্টিয়ার দামাল ছেলেরা লড়েছিল চির শত্রু পাকবাহিনীর সাথে। কয়েক ঘন্টা ধরে চলে পাকবাহিনীর সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখ যুদ্ধ। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রবল আক্রমনের মুখে পাকহানাদাররা তাদের বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়েও অপ্রত্যাশিতভাবে পরাজিত হয়। ৫ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়া সদর থানার বংশীতলা ও দূর্বাচারা গ্রামে অবস্থানরত মুক্তিযোদ্ধারা পাক সৈন্যের হামলা প্রতিহত করার উদ্দেশ্যে খুব সকালে প্রস্তÍুতি গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন স্থানে সুবিধামত জায়গায় অবস্থান নিয়ে পাক সৈন্যের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। কিন্তু সকাল ১০ টা পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধারা কোন পাক সৈন্যে দেখতে না পেয়ে তারা মনে করেন আজ আর পাক সৈন্য আসবে না। তাই তখন মুক্তিযোদ্ধারা অনেকেই যে যার মত নাস্তা খেতে যান এবং কেউ কেউ এদিক সেদিক ঘোরাফেরার মধ্যে ছিলেন। আর এ দলের মুক্তিযোদ্ধা ও লাইট মেশিন গানম্যান আব্দুল কুদ্দুস তার সহকারী সেকেম আলীকে নিয়ে বংশীতলা গ্রামের চৌরাস্তার মোড়ে গিয়ে আমগাছের গুড়ির পাশে অবস্থান নেয়। এমন সময় তারা দেখতে পান যে পাক সৈন্যরা পায়ে হেটে দূর্বাচারার দিকে আসছে। পাক সেনারা যখন আব্দুল কুদ্দুসের খুব কাছাকাছি চলে আসে তখন আব্দুল কুদ্দুস লাইট মেশিনগান দিয়ে তাদের উপর বিরামহীনভাবে ব্রাশ ফায়ার করতে শুরু করে। হটাৎ করে খুব কাছ থেকে পাক সৈন্যের উপর লাইট মেশিন গানের ব্রাশ ফায়ার শুরু হওয়ায় তারা তাৎক্ষণিকভাবে পাল্টা আক্রমনের সুযোগ পায়নি। রাস্তার দু‘ধারে অথৈ পানি থাকায় অবস্থান নিতে ও পালাতে পারেনি। আব্দুল কুদ্দুসের ব্রাশ ফায়ারে ঘটনাস্থলেই অনেক পাক সৈন্য আহত ও নিহত হয়। বিরামহীনভাবে গুলিবর্ষণের ফলে লাইট মেশিনগানের ব্যারেল গরম হয়ে ফায়ার বন্ধ হয়ে যায় এবং এ সময়ে পাক সৈন্যের একটি গুলি এসে আব্দুল কুদ্দুসের পায়ে লাগে। এ ফাঁকেই পাক সৈন্যরা সামনের দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে। অবস্থা বুঝে আব্দুল কুদ্দুস ও সেকেম আলী পাক সৈন্যের নাগালের বাইরে চলে যায়। এ সময় দূর্বাচারা গ্রামে অবস্থানরত মুক্তিযোদ্ধারা গোলাগুলির শব্দ শুনে অগ্রসর হয়ে বংশীতলা গ্রামের কাছে চলে যায়। পাক সৈন্যরা বংশীতলা গ্রাম হতে দূর্বাচারা গ্রামের দিকে অগ্রসর হবার প্রাক্কালে মুক্তিযোদ্ধা ও পাক সৈন্যের মধ্যে সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হয়। এখানেও বেশ কিছু পাক সৈন্য আহত ও নিহত হয়।পাকিসত্মান বাহিনী পিছন থেকে তাদের আর্টিলারি গ্রুপ ২ ও ৩ মর্টার এবং রকেট ল্যান্সারের গোলা মুক্তিযোদ্ধাদের উপর নিক্ষেপ করতে শুরু করে এবং বংশীতলায় হতে অনুমান ৩ মাইল দুরে কুষ্টিয়া টেক্সটাইল মিলে স্থাপিত পাক সৈন্যের ক্যাম্প হতেও যুদ্ধক্ষেত্রের দিকে লক্ষ্যহীনভাবে হেভিগানের গোলা নিক্ষেপ করতে থাকে। এ সময় দূর্বাচারার মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলাম অত্যান্ত সাহসিকতার সাথে পাক সৈন্যের অফিসার ক্যাপ্টেন জামিলকে হত্যা করেন। তাজুল ইসলাম এখান থেকে তার দলের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে ফেরার সময় অন্য গোলার মুখে টিকতে না পেরে পিছু হটতে বাধ্য হয়। পাক সৈন্যও চলে যায়। কয়েক ঘন্টা ধরে যুদ্ধ হয়। বংশীতলার যুদ্ধে ৮ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন এবং ১০ জন মুক্তিযোদ্ধা কম-বেশি আহত হন এবং ৫ জন মুক্তিযোদ্ধা পাক সৈন্যের হাতে ধরা পড়েন। এ ৫ জনের মধ্যে ৩ জনের বাড়ী ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা থানায়। বাকী ২ জনের বাড়ী হরিণাকুন্ড থানায়। বংশীতলার যুদ্ধে পাক সৈন্যের সঙ্গে ১২ জন রাজাকার এসেছিল। তার মধ্যে ৬ জন যুদ্ধ ক্ষেত্র হতে পালিয়ে যায়। বাকী ৬ জন রাজাকার পাক সৈন্যের সঙ্গে ক্যাম্পে ফিরে যায়। পাকিস্তানী সৈন্যবাহিনী বংশীতলা যুদ্ধে অপ্রত্যাশিতভাবে চরম ভাবে পরাজিত হয়। বংশীতলার এ যুদ্ধে ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন, ৮ জনের লাশের দাফন স্থানীয়রা করেন দূর্বাচারা সহ বিভিন্ন জায়গায়। ৩ জনের লাশ নিয়ে পাকহানাদাররা। পর দিন আরো ২ জনের লাশ পাওয়া যায় এখানকার মাঠে জঙ্গলে। কারো কারো মতে আরো বেশি। শহীদরা হলেন-তাজুল ইসলাম, খোরশেদ আলম দীল, সেখ দিদার আলী (বীরপ্রতিক), ইয়াকুব আলী, গোলাম মোস্তফা রাজ্জাক, চাঁদ আলী মোল্লা, মোবারক আলী মোল্লা, আব্দুল মান্নান, মিরাজুল ইসলাম, সুরুজ লাল, মেজবার আলী, সাবান আলী ও কিয়ামুদ্দিন। এখানে ১০ জন মুক্তিযোদ্ধা গুরুতর আহত হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে দূর্বাচারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে কয়েকজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধাকে দাফন করা হয়। এখানে তাদের কবর রয়েছে।