দৌলতপুর উপজেলার ভাগজোত কাষ্টমমোড় আল মক্কা ক্লিনিকের মালিক জাহিদ হাসান। বেশ কিছু দিন ধরে স্ত্রীর সাথে পারিবারিক বনাবনি না হওয়ায় (৪ মে) ২০২৩ তারিখ বৃহস্পতিবার বিকাল ৫ টার সময় স্ত্রী শাহানাজ পারভীনকে তালাক প্রদান করেন।
গত (৯ মে) ২০২৩ তারিখ বুধবার দুপুর আনুমানিক ২:০০ টার সময় শাহানাজ পারভীন মো: শাহিন রেজা (৩৫), ওয়াজেদ আলী সহ দুই তিন জনকে নিয়ে সাবেক স্বামী জাহিদ হাসানের ক্লিনিকে যেয়ে সাংবাদিক পরিচয় দেন এবং বলেন আপনার কিলিনিকে দেহ ব্যবসা সহ অনৈতিক কাজ চলে বলে মিথ্যা অপবাদ দেয়ন। পরবর্তীতে শাহীন রেজা বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি সহ পত্রিকায় মিথ্যা নিউজ করার কথা বলে এক লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন।
শাহিন রেজার দৌলতপুর উপজেলার ভাগজোত কাস্টমমোড় এলাকার সোহরাব হোসেন সেন্টুর ছেলে এবং মো: ওয়াজেদ আলী একই উপজেলার ফিলিপনগর গ্রামের বাসিন্দা।
ভুক্তভোগী জাহিদ হাসান জানান,আমি বেশ কিছু দিন যাবৎ পারিবারিক সমস্যায় ভুক্তে ছিলাম,আমি আমার স্ত্রী শাহানাজ পারভীনকে তালাক প্রদান করি। তার পর থেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে শাহিন ও ওয়াজেদ সহ দুই তিনজন আমার ক্লিনিকে এসে বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি দেন, পত্রিকায় মিথ্যা নিউজ করবে বলে আমাকে ভয় দেখান। আমাকে বলে ১ লক্ষ টাকা দিলে আমাকে ও আমার ক্লিনিকের নামে কোন নিউজ করবেনা। বিষয়টি আমার এলাকার গুরুজনদের জানালে আমাকে আইনের আশ্রয় নিতে বলে তখন,আমি দৌলতপুর থানায় একটি লিখিত এজাহার দায়ের করি।
এ বিষয়ে শাহিনের ফোনে একাধিকবার ফোন দিলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে দৌলতপুর থানার ওসি মুজিবুর রহমান জানান,আমরা একটি লিখিত অভিযোগ হাতে পেয়েছি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।