শিরোনামঃ
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে জাতির সূর্য সন্তান ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানার্থে ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন বাউফলে গভীর রাতে ক্ষেত থেকে তরমুজ চুরি, নিরাপত্তাহীনতায় চাষিরা পোরশায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন চিরিরবন্দরে নানা আয়োজনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে কুষ্টিয়া জেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন। চিরিরবন্দরে নানা আয়োজনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত। স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল-মনোরঞ্জন শীল গোপাল। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাব এর স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ শার্শার বাগআঁচড়া দাঃ আঃ শিক্ষা সদনের স্বাধীনতা দিবস ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত। বাগআঁচড়া ডাঃ আফিল উদ্দীন ডিগ্রি কলেজে ২৬শে মার্চের আলোচনা সভা দূয়া অনুষ্ঠিত।

বাউফলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মেলার নামে চাঁদা আদায়

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেটের সময়। মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩

এম.সাইদুর রহমান পটুয়াখালীঃ বাউফলে উপকরণ মেলার নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন একাধিক শিক্ষক।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মঙ্গলবার পটুয়াখালীর উত্তর কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা মেলার আয়োজন করা হয়েছে। মেলার কথা বলে ৯টি ক্লাষ্টারের দুই শতাধিক বিদ্যালয় থেকে ৪০০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করেন কতিপয় শিক্ষক।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষক বলেন, প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভায় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ৪০০ টাকা চাঁদা নির্ধারণ করেন।

এরপর কয়েকজনকে টাকা আদায়ের দায়িত্ব দেয়া হয়। সোমবারের মধ্যে সব টাকা আদায় করে শিক্ষক সমিতির সভাপতির কাছে দেয়া হয়।

অপর এক শিক্ষক বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আমাদের টাকা আদায়ের কোনো খাত নেই। বিভিন্ন সময় নানা কর্মসূচীর কথা বলে আমাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করা হয়। এরআগেও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আমাদের কাছ থেকে চাঁদা নেয়া হয়েছে। এভাবে চাঁদার রীতি চালু করায় আমরা বিপাকে আছি। না দিলে শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে হয়রানীর ভয় দেখানো হয়। অবশ্য চাঁদা আদায়ের অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি রেজাউল করিম বলেন, যারা এসব কথা বলেছেন তা সত্য নয়।

মেলার জন্য সরকারি কোনো বরাদ্দ নেই। আমরা কয়েকজন শিক্ষক নিজেরা পকেটের টাকা দিয়ে মেলায় অংশগ্রহণ করছি।

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম বলেন, এভাবে চাঁদা আদায় করার কোনো সুযোগ নেই। যদি তিনি (রেজাউল করিম) চাঁদা তুলে থাকেন এটা তার ব্যাপার। চাঁদা তোলার বিষয়ে আমার অফিসের কোনো নির্দেশনা নেই।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর