শিরোনামঃ
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে জাতির সূর্য সন্তান ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানার্থে ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন বাউফলে গভীর রাতে ক্ষেত থেকে তরমুজ চুরি, নিরাপত্তাহীনতায় চাষিরা পোরশায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন চিরিরবন্দরে নানা আয়োজনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে কুষ্টিয়া জেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন। চিরিরবন্দরে নানা আয়োজনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত। স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল-মনোরঞ্জন শীল গোপাল। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাব এর স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ শার্শার বাগআঁচড়া দাঃ আঃ শিক্ষা সদনের স্বাধীনতা দিবস ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত। বাগআঁচড়া ডাঃ আফিল উদ্দীন ডিগ্রি কলেজে ২৬শে মার্চের আলোচনা সভা দূয়া অনুষ্ঠিত।

কুষ্টিয়ার সেই আলোচিত কর্নেল হত্যা তিন বন্ধুকে যাবজ্জীবন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেটের সময়। বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৩

কুষ্টিয়ার শহরে আলোচিত প্রেম ঘটিত বিষয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মোস্তাফিজুর রহমান কর্ণেলকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে আজ ২৬ জানুয়ারী ২০২৩ তারিখে তিন বন্ধুকে কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। আজ দুপুরে কুষ্টিয়া অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম আসামীর উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রাপ্তরা হলেন- কুষ্টিয়ার মজমপুর এলাকার ইউসুফ হোসেন ওরফে মুক্তার ছেলে পারভেজ হোসানইন ওরফে সৌরভ (৩২), খন্দকার হামিদুজ্জামান মলিন এর ছেলে খন্দকার মিহিরুজ্জামান মিহির (৩০) এবং কোর্টপাড়া এলাকার তোফাজ্জেল হোসেনের ছেলে সাজ্জাদুল বারী ওরফে সবুজ।
রায় ঘোষণার সময় যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত ৩ আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাদের কঠোর পাহাড়ায় জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালে ২৬ জানুয়ারীতে রাত্রি বন্ধুদের সাথে প্রেম ঘঠিত সংক্রান্ত জের ধরে নিহত মোস্তাফিজুর রহমান কর্নেলকে মজমপুর গেট হইতে মটর সাইকেল করে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী সড়কের মন্ডল ফিলিং ষ্ট্রেশনের উত্তর পাশে চাঁদাগাড়ার মাঠে নিয়ে গিয়ে ধারালো অস্ত্র কুপিয়ে হত্যা করে অভিযুক্তরা। হত্যার পর পালিয়ে যাওয়ার সময় টহলরত পুলিশের কাছে হাতে নাতে গ্রেপ্তার হয়। এ ঘটনায় নিহতের ভাই আসাদুর রহমান বাবু অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই শহিদুল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১২ সালের ০৬ জুন আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এরপর আদালত এ মামলায় সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ এই রায় দেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর