1.  মাসুদ খা (৪৫)কে পরিকল্পিত ভাবে হত্যার পর কুষ্টিয়া গড়াই নদীতে লাশ ভাষিয়ে দেয়, উক্ত মামলার ৫ আসামি সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গিয়েছিলেন জামিনের জন্য। তবে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাদেরকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন।
    গত সোমবার ২৭ জুন দুপুরে কুমারখালি সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত চ অঞ্চল এর বিচারক মো: জুয়েল রানা এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো.আসলাম পারভেজ।
    গত ৪ই মে কুষ্টিয়া শহরতলির চড় মিলপাড়া এলাকায় মাসুদ খা এর বাড়ি থেকে ভোর ৫ টায় আসামীগন ডেকে নিয়ে যায় তারপর থেকে মাসুদ খা কে আর খুজে পাওয়া যায় না, ৫ই মে বিকেল ৩ টার দিকে কুষ্টিয়া গড়াই ব্রিজের পাশে মাসুদ খা এর লাশ ভেষে ওঠে। মাসুদ খা এর স্ত্রী মোছা: হাসিনা বেগম বাদি হয়ে কোর্টে ৫ জন এর নাম উল্লেখ করে ও ৬-৭ জনকে অজ্ঞাত করে মামলা দায়ের করে। আসামী গন ১.গোলাম মোস্তফা লাভলু,২.মো:রঞ্জু হোসেন,৩.মো:মাসুদ রানা,৪.মো:দীন ইসলাম,৫.মোঃ রাসেল।
    নিহত মাসুদ খা এর ছেলে হাসিব কে গত ৯/৪/২০২২ তারিখে হত্যার হুমকি ও অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে এই মামলার ১ নং আসামী গোলাম মোস্তফা লাভলু,এই ব্যাপারে ওইদিনই কুষ্টিয়া মডেল থানায় নিহত মাসুদ খা এর ছেলে হাসিব খা সাধারাণ ডায়েরি করে।
    এই হত্যার হুমকির ২৭ দিন পর মাসুদ খা খুন হয়।
    মামলার আয়ু মাসুদ পারভেজ বলেন এখনো মেডিকেল রিপোর্ট পাওয়া যায়নি, রিপোর্ট পেলে সব কিছু বঝা যাবে, সেই পর্যন্ত আসামিগন আদালতের হেফাজতে থাকবে।
    বর্তমানে মামলার তদন্ত চলমান সিআইডির হাতে আছে, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি উঠেছে মামলার দ্রত কার্য দ্রুত সম্পন্ন করার।