গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী ভূমি কমিশনার এর দপ্তর থেকে সরকারি নির্দেশনা কে উপেক্ষা করে ১৪ টি ইউনিয়নে সকল ভুমির মালিক গনের আসতে হয় ঐ দপ্তরে। বর্তমানে নামজারির কাজ চলছে ভূমি অফিসে সরকারি ভাবে নির্ধারণ করা
থাকলেও নেওয়া হয় বাড়তি টাকা। তারই ধারাবাহিকতায় নিপীড়িত অসহায় মানুষগুলো দিশেহারা ।
চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী তাকেও দিতে হয় নিয়মিত ঘুষ আর ঘুষ না দিলে তার কোন কাজের অগ্রসর হয় না। সরকারি কর্মচারীদের উচ্চমানের বেতন থাকা শর্তেও আমার পকেট থেকে আমার বাচ্চার টিফিনের টাকা টাও কেড়ে নেয়া হয়।
এমনকি টাকা না দিলে আমার নাম টা ও বাদ হয়ে যেতে পারে। জনগণ ঘুষখোরের উপযুক্ত বিচার দাবি করছে, ভূমি সেবার নামে আমাদের এই দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
নামজারি নোটিশ দেওয়ার জন্য কোনো টাকা নেওয়ার কথা নয়, অথচ প্রতিটি নুটিসে ২০০ শত টাকা করে নিয়ে থাকে। গণমাধ্যম বিষয়টি নিশ্চিত করার পরে নূটিশ জারিকারক মোঃ মোসারেফ কে বলার পরে ও সে প্রতিনিয়ত ঘুষ নিচ্ছেই। এবং সরকারি কর্মচারী হয়ে চিৎকার করে বলে বাংলাদেশের এমন একটি অফিস দেখাও তো যে ঘুষ নেয় না। ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন এই ঘুষ খোরের হাত থেকে মুক্তি পেতে চাই। এবং তাকে চাকুরি চুত করার যোরদাবী যানান।
এছাড়া জমি ও ঘর দেওয়ার কথা বলে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে মোঃ মোসারেফ আনিত অভিযোগ কারিগনের সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে।