সাইফুল ইসলাম(দৌলতপুর প্রতিনিধি)।।আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের রাজনিতির ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নাম সরওয়ার জাহান বাদশাহ,১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট কাল রাত্রিতে জিয়া মুস্তাক এর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু সহ তার পরিবারকে হত্যা করার পর এদেশে আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগ করার মানুষ পাওয়া যেত না ঠিক সেইসময় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পতাকা হাতে নিয়ে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া রুপসা থেকে পাথুরিয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে বাদশাহ পথে-প্রান্তরে ঘুরে বেরিয়েছিলেন। ১৯৮১সালে যখন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরেছিলেন ঠিক সেইসময় আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বাদশাহ ভাইকে সঙ্গে নিয়ে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়িয়ে ছিলেন, সারা বাংলাদেশের সভা সমাবেশ করেছে। বাদশাহ গরুর হাটের আর পাটের ব্যবসা করে এমপি হয়নি রাজনীতির আঁতুড়ঘর ছাত্র রাজনীতি করে তিনি উঠে এসেছেন, বাদশাহ এর রাজনীতির ইতিহাস রয়েছে। বাদশাহ রাজনীতির ইতিহাস নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথ থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার ইতিহাস, বাদশাহ এর ইতিহাস কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের ভিপি নির্বাচিত হবার ইতিহাস, বাদশা এর ইতিহাস কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হবার ইতিহাস ,বাদশাহ এর ইতিহাস কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক নির্বাচিত হবার ইতিহাস , বাদশাহ ভাই এর ইতিহাস রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হবার ইতিহাস, বাদশাহ এর ইতিহাস বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃত্ব দেবার ইতিহাস, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা মননয়ন দিয়ে এমপি নির্বাচিত করেছেন। বাদশাহ এমপি নির্বাচিত হবার পর এই দৌলতপুর ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে এমন কোন জায়গা নেই বাদশাহ উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি, সে উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ করার লক্ষ্যে একটি মহল নানারকম ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে, সেই ষড়যন্ত্রকারীদের একটি কথাই বলতে চাই কোনো ষড়যন্ত্র করে দৌলতপুরের উন্নয়নের গতি রোধ করা যাবে না, কারণ বাদশাহ সঙ্গে এই দৌলতপুরের সর্বস্তরের জনগণ রয়েছে। এই দৌলতপুরের জনগণের মাঝে ভুলভাল বক্তব্য দিয়ে একটি মহল একের পর এক মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে, ওই অপপ্রচারকারীদের বলতে চাই এই দৌলতপুরের মানুষ অন্য কোন গ্রহ থেকে আসে নাই, এই দৌলতপুরের মানুষ জানে কার আমলে কতটুকু উন্নয়ন হয়েছে, কার আমলে এই দৌলতপুরের মানুষ শান্তিতে বসবাস করছে এটা বোঝার শক্তি এই দৌলতপুরে জনগণের রয়েছে। আজ কথায় কথায় বলে ইউনিয়ন পরিষদে কেন নৌকা ফেল করল, এই কথা বলে দৌলতপুরে জনগণের কাছে শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যাবেনা, কারণ যারা জাতীয় নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করেছে যারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করেছে যারা জাতীয় নির্বাচনে নৌকা কে পরাজিত করে আনন্দ উল্লাস করে তাদের মুখে নৌকার ফেল পাস নিয়ে কথা বলা মানায় না।