আমিন হাসানঃ এডিস মশার প্রকোপে ডেঙ্গু মহামারীর আকার ধারন করতে পারে। এজন্য আগে থেকেই সকলকে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। আমাদের চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে যেন এডিস মশার বংশ বৃদ্ধি হতে না পারে।
তাছাড়া কুষ্টিয়া শহরের বিভিন্ন স্থানে আধুনিক শহর করার লক্ষ্যে ড্রেন স্থাপনের কাজ চলছে ঠিক এ-ই সময়ে কিছু কিছু জাইগাতে অনেক দিন ধরে দূষিত পানি বদ্ধ হয়ে বেরেছে মশার প্রকোপ। রমজানের কারনে মানুষের মধ্যে অনেক ব্যস্ততা থাকবে এই কারণে আবার অনেকেই অনেক কিছু খেয়াল রাখবে না।
এ বিষয় ছয় রাস্তার মোড়ের স্থানীয় বাসিন্দা সুমন সাহেব সাংবাদিকদের বলেন গত বছরে চাপড়া ইউনিয়নের বহলা, নগর সাঁওতা ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্পটগুলোতে ডেঙ্গু মশা নি ধনে কীটনাশক স্প্রে করেছিলেন । দ্বিতীয় দিন থেকে ছেঁউড়িয়া বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহের মাজার থেকে শুরু করে ছেঁউড়িয়া মন্ডলপাড়া বিভিন্ন স্পটে ডেঙ্গু মশা নিধনে কীটনাশক স্প্রে করা হয়েছিল। যদি এভাবে পৌর মেয়র আনোয়ার আলী সকল ওয়ার্ডে ডেঙ্গু মশা নিধনের জন্য মশার প্রজননক্ষেত্র গুলোতে কীটনাশক স্প্রে চলমান রাখে তাহলে আমরা কুষ্টিয়ার শহর বাসী একটু আরামে রমজান মাস টা পালন করতে পারতাম।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া পৌরসভার কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি তবে আশাকরি এই নিউজ টি চোখে পড়লে অবশ্যই মশা নিধনের কাজ পুনরায় শুরু করবে।