আমরা সকলেই জানি যে স্বাধীনতা দিবস হচ্ছে ২৬শে মার্চ। ১৯৭১ সালে ৯ মাস যুদ্ধ চলার পর প্রায় ৩০লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে আমাদের আজকের এই স্বাধীনতা। তাই আমাদের প্রত্যেক বাঙালির কাছে এই স্বাধীনতা যেন এক অন্যরকম গৌরবময় এবং খুবই স্পর্শ কাতর একটি দিন। কারণ এই দিনে আমাদের পূর্ব পুরুষেরা আমাদের স্বাধীনতার কথা চিন্তা করে নিজেদের প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন।)
এই দিনটি হচ্ছে বাংলাদেশের জন্য অন্যতম একটি বিশেষ দিন। এই দিনটিতে সেই সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সম্মান জানানো হয়। আর এই চিন্তাধারার বুকে ধারণ করে দেশকে ভালবাসতে হবে দেশের জনগণকে ভালবাসতে হবে। আমাদের পূর্বপুরুষরা তাদের জীবন বাজি রেখে রক্তের বিনিময়ে আজকে আমাদের এই স্বাধীন দেশে-বাংলাদেশ উপহার দিয়ে গিয়েছেন।
আজকে যে আমরা স্বাধীনভাবে বাঁচতে পারছি, স্বাধীনভাবে নিজের মনোভাব প্রকাশ করতে পারছি তার মূল অবদান হচ্ছে তৎকালীন সময়ের শহীদের প্রান। কারণ তারা যদি স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা না করে যেতেন তাহলে আমাদের আজকের স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকার কোনো অবকাশ ছিল না। আর তার জন্যই তাদের জীবনের এবং বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে জানা প্রত্যেক বাঙালির একান্ত কর্তব্য বলে মনে করি। সুতরাং আমরা তাদের কথা স্মরণ করবো।
এই কথা স্মরণ করিয়ে কামরুল হাসান নাহিদ বিশাল এক জয়ধ্বনী দিয়ে ২৬শে মার্চের শুভেচ্ছা নিয়ে কুষ্টিয়া পাবলিক লাইব্রেরী মাঠে একসাথে দলবদ্ধ হন
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়ার ৩ নং ওয়ার্ডের ৩ তিন নক্ষত্র ওয়ার্ড যুবলীগের সেক্রেটারি রুহুল আমিন (মুরাদ),শহর শাখা যুবলীগের কামরুল হাসান (নাহিদ) ও কৃষক লীগের যুগ্ন আহবায়ক আবু সাঈদ (টুটুল) সহ স্থানীয় এলাকাবাসী।
নিজ দলীয় কর্মী ও নেতাকর্মীদের সাথে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে শেষ করেন আজকের এই মহান স্বাধীনতা দিবসের বিশাল রেলি।