কুমারখালী থানার বানিয়াপাড়া মডেল স্কুল এলাকার আসাদুল, পিতাঃ আমিরূল মাঝি। অএ এলাকায় ভূমি
খেকো নামে রয়েছে তার বেশ ক্ষ্যাতি। এলাকায় এক নামে তাকে সবাই চেনে। আসাদুল এর দাদা এবং বাপের নামে কোন সম্পত্তি না থাকলেও আসাদুল এবং তার ভাই আনারুল এর নামে অঢেল সম্পত্তি রয়েছে অএ এলাকায়।
গত ৬/৭ বছরে আঙ্গুল ফুলে ভূমি জালিয়াতির মাধ্যমে হয়েছে কলাগাছ । তার রয়েছে আলিশান একটা বাড়ি। রয়েছে কোটি টাকার ব্যবস্যা। হঠাৎ এত ধন সম্পত্তির মালিক কিভাবে হলেন আসাদুল, এ নিয়ে এলাকা বাসীর রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন মত।
আসাদুলের ভূমি জালিয়াতির বেশকিছু নথি এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। পর্ব আকারে তাহা প্রকাশ করা হবে। তার মধ্যে নাবালক এর নামে ভূমি রেজিঃ (নির্দিষ্ট অভিভাবক ছাড়া)।মৃতঃ ব্যক্তির জমি রেজিঃ,শিক্ষিত ব্যক্তিকে মূর্খ দেখিয়ে ভূমি রেজিঃ, রেকর্ড নেই অথচ পর্চায় রেকর্ড দেখিয়ে ভূমি রেজিঃ,বিক্রয় করা জমি বিক্রয় করা, রেকর্ডীয় দলিলের দাগ পরিবর্তন করে সুক্ষ কারচুপির মাধ্যমে খারিজ করা সহ বহূ অপকর্মের হোতা এই আসাদুল।
তার রয়েছে একটা জালিয়াতি বাহিনী। এই বাহিনীর মাধ্যমে অবাদে চালিয়ে যাচ্ছে এই অপকর্ম। এই বাহিনীর মূল লক্ষ্য হচ্ছে এজমালীয় সম্পত্তি জালিয়াতির মাধ্যমে রেজিঃ করে এলাকার সহজ সরল মানুষ কে লক্ষ্য করে, যারা ভূমি সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের নিকট বিক্রয় করা।
অএ এলাকায় অনেক ভূমি জালিয়াতির মাধ্যমে বিক্রয় করেছে এই ভূমি খেকো আসাদুল।
এখন সেই জমির প্রকৃত মালিক যারা তাদের সঙ্গে চলছে ঝামেলা। বর্তমানে আসাদুলের নামে তিনটি মামলা সহকারী ভূমি কমিশনার আদালতে চলমান। মামলা গুলোর রায় তার পক্ষে নিতে বর্তমানে আসাদুল অসৎ পথ অবলম্বনে মরিয়া। এবং আরো দুইটি জালিয়াতি মামলা কোর্ট আদালতে প্রেরণের প্রস্তুতি চলছে। অচিরেই এই ভূমি খেকোর আসল চেহারা জনগনের সামনে উম্মোচন হবে।
ভূমি রেজিঃ ক্ষেএে কিছু সরকার ঘোষিত নিয়ম রয়েছে যেমন, স্বাক্ষী এবং সনাক্তকারীর ক্ষেত্রে। প্রর্দশিত দলিলে রয়েছে নজিরবীহিন কারসাজি। রয়েছে ভোগ দখলের মত বর্তমান অবৈধ প্রথা। বির্তকিত মোহরী মহব্বত এর মাধ্যমে ভূমি রেজিঃ। বর্তমানে সেই মহব্বত মোহরী পলাতক রয়েছে।